মুক্তবার্তা ডেস্ক:জননিরাপত্তার স্বার্থে আস্তানাটির আশপাশ এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, যে বাড়িটিতে অভিযান চালানো হচ্ছে ওই বাড়িটি মালিকের নাম জেন্টু হাজি। তবে তিনি ও তার পরিবারের কোনো সদস্য সেখানে থাকেন না। তিনি পাশের একটি বাড়িতে পরিবার নিয়ে থাকেন।
তারা আরও জানান, দুই মাস আগে জেন্টু হাজি একই এলাকার আফসার আলীর ছেলে আবুকে ভাড়া ছাড়াই ওই বাসায় থাকতে দেন। আবু স্থানীয় বাজারে মসলা বিক্রি করেন। তিনি স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে সেখানে থাকেন।
গোমস্তাপুর সার্কেলের এএসপি মাইনুল ইসলাম বলেন, বাড়িটিতে আবু নামে এক জঙ্গি ও তার স্ত্রী-সন্তানসহ চারজন থাকতে পারে বলে প্রাথমিক তথ্য জানা গেছে। তাদের আত্মসমর্পণ করতে মাইকে বারবার আহ্বান জানানো হচ্ছে। আশপাশের চারটি বাড়ির লোকজনকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।’
এর আগে ভোরে কানসাট ইউনিয়নের আব্বাস বাজার এলাকার তিনটি বাড়ি ঘেরাও করে কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের সদস্যরা। তবে সেখানে কোনো জঙ্গির সন্ধান পাওয়া যায়নি। পরে চককীর্তি ইউনিয়নের ত্রিমোহী চাতরা বাজারের শিবগনগর এলাকায় অন্য একটি বাড়ি ঘেরাও করে তল্লাশি চালাতে যায় তারা। এ সময় বাড়িটি থেকে পুলিশকে লক্ষ্য করে গ্রেনেড ও গুলি ছোঁড়া হয়। জবাবে কাউন্টার টেরোরিজমের সদস্যরা কয়েক রাউন্ড গুলি ছোড়ে। তবে এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।