মুক্তবার্তা ডেস্ক:রাজধানীতে পুরাতন কেন্দ্রীয় কারাগারের এক সংবাদ সম্মেলনে কারা মহাপরিদর্শক এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের নির্বাহী আদেশ এখনো আমাদের হাতে পৌঁছায়নি। ফাঁসি কার্যকরে কারা কর্তৃপক্ষ সবসময়ই প্রস্তুত রয়েছে।’
২০০৪ সালের ২১ মে সিলেটের হযরত শাহজালালের (র.) মাজারে আনোয়ার চৌধুরীর ওপর গ্রেনেড হামলা মামলায় মুফতি হান্নান, বিপুল ও রিপনের মৃত্যুদণ্ডের চূড়ান্ত আদেশ দিয়েছে উচ্চ আদালত।
ই মৃত্যু পরোয়ানা তাদেরকে পড়ে শোনানোও হয়েছে। গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারে বন্দি মুফতি হান্নান ও তার সহযোগী বিপুল জানিয়েছেন, তারা রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাইবেন। আর রিপন সিলেট কারাগারের কর্মকর্তাদের বলেছেন, তার সিদ্ধান্ত তিনি পরে জানাবেন।
কারাবিধি অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদনের নিষ্পত্তির পর আসামিদের দণ্ড কার্যকর করা হবে।
কারা কর্তৃপক্ষ জানায়, মুফতি হান্নান ও তার সহযোগীরা কত দিনের মধ্যে রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন করতে পারবেন, সেটা আইনে নির্দিষ্ট নয়। তবে সাধারণত আসামিদেরকে সাত দিন সময় দেয়া হয়। আর রাষ্ট্রপতি এই আবেদন কতদিনে নিষ্পত্তি করবেন, সেটাও সুনির্দিষ্ট নয়।